উপপ্রাণ
আবুল কাসেম তারা
--------------------
আমি নীরবে নিভৃতে ভালবাসি তারে,
সে যে ঘন আঁধারে,
স্মৃতির মর্মরে গেয়ে যায় গান,
সে আমার উপপ্রাণ।
আঁধারে জোনাকির আলোয় দেখি তারে,
নাচে সোনালী পতঙ্গ,
সে যে মনপাতে বসা উর্বশী, সরস সঙ্গ,
তার কেশ কালো তরঙ্গ।
শিশির জ্বল জ্বল করে একাকি
কুয়াশার বনে চলছে হেঁটে,
ঘাস ফুলেরা নেচে নেচে তার পথে
রাঙা পা জোড়া নিচ্ছে চেটে।
কভু দেখেনি সে, জানেনি সে,
কভু মুখ ফুটে বলিনি তারে,
লাজুক চোখ দুটো ওরে!
এমন বাসনা কেন জাগালে মোরে?
ক্ষণ অতিথিনী সেদিন আঁধার ফুরোতেই
কখন যে চলে গেল
তাকে আর তা না বলা হল,
সুপ্ত বাসনা আমার আমাতেই রয়ে গেল ।
কত সন্ধ্যা রজনী গড়িয়ে গেল,
তবু আঁধারে খুঁজছি ফিরে
মাঝে মাঝে স্বচ্ছই দেখা যায় তারে,
ফের অদৃশ্য বিষন্ন গহ্বরে!
সহসা তাকে আমি আজো খুঁজছি
যদি কভু খুঁজে পাই,
আমি নিঃসঙ্গ পথ চলি পথের পরে,
সমতলে বুনোপথ কিংবা পাহাড়ে।
আজো খুঁজছি তারে চেনা অচেনা
কতো অজানা শহরে।
ভাবনার সত্তা জুড়ে
নীরবে নিভৃতে জানি ভালবাসি তারে,
সে আমার উপপ্রাণ,
জানিনা সে কোথায় কতো দূরে!
আবুল কাসেম তারা
--------------------
আমি নীরবে নিভৃতে ভালবাসি তারে,
সে যে ঘন আঁধারে,
স্মৃতির মর্মরে গেয়ে যায় গান,
সে আমার উপপ্রাণ।
আঁধারে জোনাকির আলোয় দেখি তারে,
নাচে সোনালী পতঙ্গ,
সে যে মনপাতে বসা উর্বশী, সরস সঙ্গ,
তার কেশ কালো তরঙ্গ।
শিশির জ্বল জ্বল করে একাকি
কুয়াশার বনে চলছে হেঁটে,
ঘাস ফুলেরা নেচে নেচে তার পথে
রাঙা পা জোড়া নিচ্ছে চেটে।
কভু দেখেনি সে, জানেনি সে,
কভু মুখ ফুটে বলিনি তারে,
লাজুক চোখ দুটো ওরে!
এমন বাসনা কেন জাগালে মোরে?
ক্ষণ অতিথিনী সেদিন আঁধার ফুরোতেই
কখন যে চলে গেল
তাকে আর তা না বলা হল,
সুপ্ত বাসনা আমার আমাতেই রয়ে গেল ।
কত সন্ধ্যা রজনী গড়িয়ে গেল,
তবু আঁধারে খুঁজছি ফিরে
মাঝে মাঝে স্বচ্ছই দেখা যায় তারে,
ফের অদৃশ্য বিষন্ন গহ্বরে!
সহসা তাকে আমি আজো খুঁজছি
যদি কভু খুঁজে পাই,
আমি নিঃসঙ্গ পথ চলি পথের পরে,
সমতলে বুনোপথ কিংবা পাহাড়ে।
আজো খুঁজছি তারে চেনা অচেনা
কতো অজানা শহরে।
ভাবনার সত্তা জুড়ে
নীরবে নিভৃতে জানি ভালবাসি তারে,
সে আমার উপপ্রাণ,
জানিনা সে কোথায় কতো দূরে!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন